Tag Archives: বাংলা ব্যাকরণ

সারাংশ কাকে বলে? লেখার নিয়ম ও 10 টি উদাহরণ

সারাংশ

সারাংশ – গদ্যরচনার অন্তর্নিহিত বক্তব্যকে সংক্ষেপে লেখার নাম সারাংশ, আর কাব্যভাষায় লেখা কোনো রচনার মূলভাবকে সংক্ষেপে লেখার নাম সারমর্ম। সারাংশকে সারসংক্ষেপ এবং সারমর্মকে মর্মার্থও বলা হয়ে থাকে। একটি বিষয় সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা পেতে সারাংশ ও সারমর্ম বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সারাংশ ও সারমর্ম লেখা শিখতে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীগণ নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করতে পারে: ক. প্রদত্ত রচনার বিবরণ ও ভাবকে অনুসরণ …

Read More »

বিপরীত শব্দ, বিপরীত শব্দের উদাহরণ এবং MCQ

বিপরীত শব্দ

বিপরীত শব্দ -যেসব শব্দ পরস্পর বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে, সেগুলোকে বিপরীত শব্দ বলে। বিপরীত শব্দ একে অন্যের পরিপূরক। যেমন, বিবাহিত-অবিবাহিত; পুরুষ-নারী; জীবিত-মৃত; পিতা-মাতা ইত্যাদি। শব্দ  বিপরীত  শব্দ  বিপরীত আত্মীয় অনাত্মীয় উত্তর দক্ষিণ আদান প্ৰদান উত্থান পতন অগ্র পশ্চাৎ‍ উদয় অন্ত অচল সচল উদ্দিষ্ট নিরুদ্দিষ্ট অজ্ঞ বিজ্ঞ আপন পর অতিবৃষ্টি অনাবৃষ্টি আবশ্যক অনাবশ্যক অধম উত্তম আবির্ভাব তিরোভাব উন্নতি অবনতি অধমর্ণ উত্তমর্ণ …

Read More »

সময়ানুবর্তিতা রচনা – 666 words- বাংলা রচনা

সময়ানুবর্তিতা

সময়ানুবর্তিতা – ভূমিকাঃ ঠিক সময়ে ঠিক কাজটি করাই সময়ানুবর্তিতা। জীবনে সফলতা বয়ে আনার জন্য যেসব গুণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তার মধ্যে সময়ানুবর্তিতা একটি। মানবজীবনের সকল অনুষঙ্গ সময় দ্বারা প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত। অনন্তের দিকে প্রবহমান সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগানোকেই সময়ানুবর্তিতা বলে। একবার সময়ের সদ্ব্যবহার করতে না পারলে, পুনরায় আর তা ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায় না। তাই সময়কে গুরুত্ব দিয়ে নিজ …

Read More »

সরল, জটিল ও যৌগিক বাক্য কি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা

সরল, জটিল ও যৌগিক

সরল, জটিল ও যৌগিক বাক্য – গঠন-বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলা বাক্যকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়: সরল বাক্য, জটিল বাক্য ও যৌগিক বাক্য। নিচের বাক্যগুলাে লক্ষ করা যাক: আমি পড়াশােনা শেষ করে খেলতে যাব। যখন আমার পড়াশােনা শেষ হবে, তখন আমি খেলতে যাব। আমি পড়াশােনা শেষ করব; তারপর খেলতে যাব। প্রথম বাক্যে একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া আছে। এটি সরল বাক্য। দ্বিতীয় বাক্যের …

Read More »

বাগধারা কাকে বলে? ২০০টি বাগধারা ।। বাংলা ব্যাকরণ

বাগধারা কাকে বলে

বাগধারা কাকে বলে? – বাক্যের বর্গ যখন বাচ্যার্থ বা আক্ষরিক অর্থ ছাপিয়ে বিশেষ কোনাে অর্থ প্রকাশ করে, তখন তাকে বাগধারা বলে। বাগ্ধারার প্রয়ােগে ভাষা প্রাণবন্ত হয় এবং বাক্য অধিক ব্যঞ্জনা সৃষ্টি করতে পারে। বাগধারা যেহেতু আক্ষরিক অর্থ ধারণ করে না, সেহেতু বাগধারা ঠিক কী অর্থ প্রকাশ করে ভাষা-ব্যবহারকারীকে সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হয়। অক্কা পাওয়া (মারা যাওয়া): খারাপ লােকটা আরাে …

Read More »

ভাব-সম্প্রসারণ কাকে বলে? লেখার নিয়ম উদাহরণসহ

ভাব-সম্প্রসারণ

ভাব-সম্প্রসারণ কোন কবিতা বা গদ্যরচনার অংশকে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করাকে ভাব-সম্প্রসারণ বলে। কবিতার বেলায় সেইসব পক্তির ভাব-সম্প্রসারণ দরকার হয়, যেগুলোর মধ্যে সুনির্দিষ্ট কোন বক্তব্য বা তত্ত্ব থাকে। অন্যদিকে গদ্যরচনার সেইসব বাক্য ভাব-সম্প্রসারণের জন্য ঠিক করা হয়, সাধারণত যা প্রবাদ বা প্রবচনের মর্যাদায় উন্নীত। ভাব-সম্প্রসারণ করার সময়ে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখা যেতে পারে: (ক) ভাব-সম্প্রসারণকে প্রধানত তিনটি অংশে বিভক্ত করা যায়: প্রথম …

Read More »

বিপরীত শব্দ বলতে কী বােঝ? বিপরীত শব্দ গঠন প্রক্রিয়া

বিপরীত শব্দ : যে সকল শব্দ কোনাে নির্দিষ্ট শব্দের সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থ প্রকাশ করে সেগুলােকে বিপরীত শব্দ বলে। যেমন: ‘ভালাে’ এর বিপরীত শব্দ মন্দ’; ‘ছােট’-এর বিপরীত শব্দ ‘বড়’। বিপরীত শব্দ গঠনের উপায়সমূহ : ক. উপসর্গ যােগে : মূল শব্দের পূর্বে অ, আ, অপ, নির, দুর, কু, অনা প্রভৃতি | উপসর্গ যুক্ত হয়ে বিপরীত শব্দ গঠিত হয়ে থাকে। যেমন: মানুষ-অমানুষ , …

Read More »

সমার্থক শব্দ কাকে বলে? ১০০টি সমার্থক শব্দ

সমার্থক শব্দ কাকে বলে? একই শব্দের একই অর্থ প্রকাশক অন্যান্য যেসব শব্দ পাওয়া যায় তাদেরকে সমার্থক শব্দ বা প্রতিশব্দ বলে। পৃথিবীর প্রত্যেকটি ভাষাতেই সমার্থক শব্দ আছে। বাংলা ভাষায় সমার্থক শব্দের পরিমাণ বেশি। যেমন- চন্দ্র’ এ শব্দটির সমার্থক শব্দ হচ্ছে– চাদ, শশী, শশধর, সুধাকর, নিশাকর, বিধু, ইন্দু, নিশানাথ, নিশাপতি, শীতাংশু, সুধাংশু, হিমাংশু, হিমকর, চন্দ্রমা ইত্যাদি। সমার্থক শব্দের প্রয়ােজনীয়তা : বাংলা ভাষায় …

Read More »

উপসর্গ কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

উপসর্গ কাকে বলে

উপসর্গ কাকে বলে ? যেসব বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে তাদেরকে উপসর্গ বলে। যেমন – সু + বিচার = সুবিচার। এখানে ‘সু’ উপসর্গটি ‘বিচার’ শব্দের পূর্বে যুক্ত হয়ে সুবিচার’ শব্দটি গঠিত হয়েছে। বাংলা উপসর্গ কয় ভাগে বিভক্ত? উদাহরণসহ আলােচনা কর। বাংলা উপসর্গ তিন ভাগে বিভক্ত। (উপসর্গ কাকে বলে) ১. তৎসম উপসর্গ ২. খাটি বাংলা উপসর্গ …

Read More »

বাংলা ব্যাকরণে প্রকৃতি ও প্রত্যয়

প্রত্যয় কাকে বলে? ধাতু বা মূল শব্দের সাথে যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাকে প্রত্যয় বলা হয়। শব্দের মূলকে শব্দ প্রকৃতি এবং ধাতুর মূলকে ধাতু প্রকৃতি বলা হয়। যেমন : ঢাকা + আই = ঢাকাই; Vচল + অন্ত = চলন্ত । এখানে ‘ঢাকা’ শব্দ প্রকৃতি ও ‘চ’ ধাতু প্রকৃতি এবং ‘আই’ ও ‘অন্ত’ প্রত্যয়। প্রত্যয় …

Read More »