করোনা ঝুঁকি জেনেও নাটোরের লালপুর উপজেলার মার্কেট গুলিতে ঈদের কেনা কাটায় উপচেপড়া ভীড়। কোথাও মানা হচ্ছেনা স্বাস্থবিধি ও সমাজিক দুরত্ব। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী নিত্য প্রয়োজনীয় দোকান ব্যতীত সকল দোকান পাঠ বন্ধসহ সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি নিশ্চিত করতে আবারো কঠোর অবস্থানে গিয়েছে থানা পুলিশ।
রবিবার (২৪মে) সকাল থেকে ঈদ কেনাকাটায় লালপুর উপজেলার প্রতিটি বাজারে উপচেপড়া ভীড় রোধে মাঠে নামেছে পুলিশ।
এসএসসি পরীক্ষা>> SSC Routine 2022 PDF Download
সকাল থেকে উপজেলার ওয়ালিয়া বাজারে সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান ওষধ, মুদির দোকান ও কাঁচা বাজার ব্যতীত সকল প্রকার দোকান বন্ধসহ সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি নিশ্চিত করতে বাজারে টহল ও মাইকিং শুরু করে ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ। প্রয়োজন ব্যতীত বাজারে ঘোরাফেরা ও একসঙ্গে তিন জন দেখলেই করা হচ্ছে জেরা। সরকারী নির্দেশনা মেনে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে বসানো হয়েছে পুলিশ চেকপোষ্ট।
এ ব্যাপরে ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনর্চাজ শাহেদ আল মামুন বলেন,‘সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী সকাল থেকে সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুলিশ।’ নিত্য প্রয়োজনীয় দোকান ব্যতীত সকল প্রকার দোকান বন্ধ করা হয়েছে। অন্য জেলা থেকে যানবাহন প্রবেশে বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে বসানো হয়েছে চেকপোষ্ট। আমরা কঠোর অবস্থানে রয়েছি। সেই সঙ্গে সকলকে করোজরে অনুরোধে করছি সরকারী নির্দেশনা মেলে ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন। প্রয়োজন ব্যতীতো ঘরের বাহিরে আসবেন না।’
উল্লেখ্য, ‘লালপুর উপজেলায় এপর্যন্ত দুইজন মেডিকেল স্টার্ফ সহ মোট ৪জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় গত ১৯ মে থেকে পূর্বের ন্যায় নাটোর শহর সহ প্রত্যেক উপজেলা গুলিতে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের দোকান ব্যতীতো বাকী দোকানসমূহ বন্ধ রাখার ঘোষনা দেন নাটোর জেলা প্রশাসক মো. শাহরিয়াজ।’